মেসি- আন্তোর ভালোবাসার ইতিহাস

মেসিয়ান ফ্রেন্ডস ক্লাব বাংলাদেশ

 মেসি-এন্তোনেল্লা ভালোবাসার ইতিহাসে এক সোনালী দৃষ্টান্ত 

কাতার বিশ্বকাপের জয়ের পর গোটা পরিবার নিয়ে মেসি


মেসি রোজারিও ছেড়ে স্পেনের বার্সেলোনায় পাড়ি জমান বাচ্চা বয়সেই,কিন্তু আর্জেন্টিনাতে তার মন টিকে যায় এই বাচ্চা এন্তোনেল্লার উপর।সেখান থেকে ভালো লাগা,ভালোবাসা।স্পেনের থেকে তখন আর্জেন্টিনায় ফোনের বিল অনেক বেশি।সপ্তাহে একদিন কল দিতেন তাকে তাও খুব অল্প সময়ের জন্য।খুব দ্রুতই মেসি হয়ে যান ফুটবল জাদুকর এবং মিলিয়ন মিলিয়ন ইউরো কামাতে থাকেন।


পুরো বিশ্ব ছুটতে থাকে তার পিছনে।খ্যাতির চূড়ায় পৌঁছে যান তিনি।পৃথিবীর সবচেয়ে নামিদামি মডেল এবং সুন্দরী মেয়েরা তার পিছনে ছুটে।তখন তিনি শুধু ইশারাই পেয়ে যেতে পারতেন পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর মেয়েদের মধ্যে একজনকে কিন্তু তার মন তো আটকে ছিল আর্জেন্টিনার সেই ছোট্ট এন্তোনেল্লার উপর।মেসি এন্তোনেল্লাকেই বিয়ে করেন তার ৩০ বছর বয়সে এবং ৩৫ বছর তিনি অন্য কোন মেয়ের কথা চিন্তাও করেননি।আর এই এন্তোনেল্লাই ছিলেন তার প্রতিটি সফলতার এবং ব্যার্থতার সঙ্গী।


মেসি ওয়ার্ল্ড কাপ জিতে গেলেন বিগত কিছুদিন আগেই। একটা ফুটবলারের জীবনের সবচেয়ে বড় অর্জন এই ওয়ার্ল্ড কাপ। মেসির ক্ষেত্রে ও এটার বিভিন্ন নয়। মেসির গ্রেটেস্ট অফ অল টাইম তকমার জন্য শুধু মাত্র একটা বিশ্বকাপের প্রয়োজন ছিলো এবং সে ওইটাও পেয়ে গেলো ১৮-১২-২০২২ তারিখে। একজন ফুটবলারের জন্য এর চেয়ে ভালো কোন মুহুর্ত আছে বলে আমার মনে হয় না।


প্যারিসে পরিবার সহ মেসি


তখন সম্পূর্ণ দল একসাথে হয়ে সেলিব্রেট করবে এটাই স্বাভাবিক এবং তখন পৃথিবীর যে কেও আসুক সেটা বন্ধ করতে পারেনা কিন্তু মেসি ঠিকই ওই সময় এন্তোনেল্লার ইন্টাগ্রামের জন্য ছবি তুলতে ব্যাস্ত হয়ে পড়লেন। প্রায়োরিটিতে মেসির কাছে এন্তোনেল্লই সবার উপরে ছিল। 





প্রতিটি ভালো মেয়ের জীবনে একটা মেসি থাকা আশীর্বাদ।

To Top